ভিডিও

স্বাস্থ্য, জনসংখ্যা এবং পুষ্টি; প্রথম অংশ

স্বাস্থ্য, জনসংখ্যা এবং পুষ্টি; দ্বিতীয় অংশ

স্বাস্থ্য, জনসংখ্যা এবং পুষ্টি; তৃতীয় অংশ

স্বাস্থ্য, জনসংখ্যা এবং পুষ্টি; চতুর্থ অংশ

প্রয়োজনীয় জিজ্ঞাসা

প্রশ্ন ও উত্তর

আজকের প্রশ্ন ও উত্তর

গর্ভধারণ

একটি মেয়ের মাসিক শুরু হয় ১২-১৩ বছর বয়সে এবং মাসিক শুরু হবার পর থেকে প্রতি মাসে একটি করে ডিম্বাণু পরিপক্ক হয়। এই ডিম্বাণু সাধারণত দুই মাসিকের মাঝামাঝি সময়ে ডিমের থলি থেকে ডিম্ববাহী নালীতে আসে। এই সময়ে যদি যৌনমিলন হয়, তাহলে পুরুষের শুক্রাণু যোনিপথ দিয়ে ডিম্ববাহী নালীতে গিয়ে পৌঁছে। সেখানে ডিম্বাণুর সাথে মিলিত হবার ফলে ভ্রুণ তৈরি হয়। একে গর্ভধারণ বলে। এই ভ্রুণ কয়েক দিন পর জরায়ুতে এসে পৌঁছে এবং সেখানে বড় হয়ে শিশুতে পরিণত হয়। এ সময় শিশুটি একটি গর্ভ-ফুলের (ফুল) মাধ্যমে মায়ের জরায়ুর সাথে যুক্ত থাকে এবং গর্ভ-ফুলের মধ্য দিয়ে শিশু মায়ের কাছ থেকে পুষ্টি পায়। সাধারণত ৯ মাস ৭ দিন এভাবে মায়ের জরায়ুতে কাটানোর পর মায়ের প্রসব ব্যথা ওঠে এবং শিশু যোনিপথ দিয়ে বের হয়ে আসে। একেই প্রসব বা ডেলিভারি বলে। কখনো কখনো সমস্যা থাকলে পেট কেটে বা অপারেশন করে বাচ্চা বের করা হয়।

অন্যান্য

স্থায়ীপদ্ধতি

খোজা করা বা খাসী করা হলো অন্ডকোষ কেটে ফেলে দেয়া। যেমন- গরুর অন্ডকোষ কেটে ফেলে দিয়ে বলদ বানানো হয়। অনেক আগে রাজা-বাদশাদের রাজপুরী পাহারা দেওয়ার জন্য খোজা সৈন্য রাখা হতো। অন্ডকোষ কেটে ফেলার জন্য তারা সহবাস করার ক্ষমতা হারিয়ে ফেলত। হাদীসে “খোজা” করা নিষিদ্ধ বলা হয়েছে। কারণ খোজা করলে যৌনক্ষমতা সম্পূর্ণ নষ্ট হয়ে যায়। কিন্তু ভ্যাসেকটমিতে অন্ডকোষ কেটে ফেলে দেয়া হয় না। অন্ডকোষ পুরুষ হরমোন আগের মত তৈরি করে থাকে, ফলে পুরুষ হরমোন শরীরে ঠিক থাকে। ফলে পুরুষালীভাব ঠিক থাকে এবং যৌনক্ষমতা নষ্ট হয় না। আগের মত সহবাস করা যায় এবং বীর্যপাতও আগের মতই হয়। বরং স্ত্রী গর্ভবতী হওয়ার সম্ভাবনা না থাকায় যৌনক্ষমতা ও তৃপ্তি বৃদ্ধি পায়। ভ্যাসেকটমি করালে শুধুমাত্র সন্তান জন্মদান করা যায় না। কারণ বীর্যে শুক্রকীট থাকে না।
আরও...